Friday, March 11, 2016
সমবেত
শূন্যতায়...
এবং এক আশ্চর্য অবিশ্বাস্য
ভাড়াটে
লুকোনো অটোটির খোঁজে এসে ভরাট
স্বপ্নদোষের খপ্পরে পড়ে যায়...
এখন জলে ফিরে যাওয়ার কোনো
মন্ত্র জানা নেই মাছেদের
তবে মহাপ্রস্থানের উৎকোচ সব সময় সব
উনুনেই ছিল
হয়ত ‘গড়ন’ শব্দটা এলো কেন
তার একটা জবাবও চেয়েছিল কেউ কেউ
গরীব নিরক্ষর হাড়েভর্তি হাবা গাছের
কড়ে আঙ্গুলে
পড়িয়ে দিয়েছিল পর্ণমোচী আংটি...
একটু আর্দ্রতার জন্য কতবার
যে অর্থ ব্যয় করে মেঘভর্তি মানুষেরা
তার গ্র্যাভিটিকে ব্রহ্মাডের
মোট পর্দাথের পরিমাণের সাথে গুন করে
নাম দেয় মহাকর্ষ
হে মহাকর্ষ, এই মূর্হুমূর্হু
কাশির মূহুর্তে
তোমার একটিমাত্র অকৃপণ
মন্তব্য শুনতে চাই আজ...
এই আঠালো অস্বীকারের মধ্যে
কোথায় আমাদের অরণ্য
কোথায় ডানার অর্থনীতি
কেন্দুলী
থেকে
রক্তমাখা চালেরা রোদ
পোহাচ্ছে অজয়ের কোঁকড়ানো পিঠে
আপনিই তবে সেই গম্ভীর ছায়া !
যিনি কাঠের ঘোড়ায় বসে লক্ষ্য
করছিলেন
কিভাবে নক্ষত্রের উকুন বেছে দিচ্ছে
কিছু সাবেক কঙ্কাল...
বেজে উঠছে
বেজে উঠছে স্বাতীতারা অথবা
যোজন যোজন শস্য
বেজে উঠছে দুধ
জোড়্গুলো মসৃণগুলো প্রদর্শনীর বিষয় হয়ে
উঠছে
প্রায় মাসাধিককাল ভুগছ
প্রজন্ম
অথচ বগলে নোংরা কতকগুলো নিরাময়
নিয়ে
দুটো কৃষ্ণ কথা দুটো রাধা
কথার ওপর বিছিয়ে রেখেছ অনিকেত বুদবুদ
পিকনিক পেরিয়ে পায়রারা আজ
প্রশ্ন করছে
কি সেই একটুখানি পর্দাথ আর
এতখানি
ডায়মেনসনের কাহিনি...
ওদের
মুঠোগুলোর দিকে ইঙ্গিত করো
দ্যাখো,
প্রত্যেকটি অভিজাত বিষপিঁপড়ের পায়ে সুতো বেঁধে ঝুলিয়ে দেওয়া
হয়েছে প্রতিটি বর্তুল ক্ষুধাভাষ্যে
অ্যানাক্সিমিনেস
আজও কি বলবে সব কিছু বাতাস দিয়ে তৈরি ?
নাকি
আমাদের হিং মেশানো ঘুমের গন্ধের সবটুকু টেনে নেবে অলীক হিজড়েরা
তার তৃতীয় পর্বের শেষে উদ্বাস্তু প্রজাতন্ত্র
পেরোবে
ইনডিগো
প্রজাপতি...
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
ReplyDeleteহে মহাকর্ষ, এই মূর্হুমূর্হু কাশির মূহুর্তে
তোমার একটিমাত্র অকৃপণ মন্তব্য শুনতে চাই আজ...
এই আঠালো অস্বীকারের মধ্যে
কোথায় আমাদের অরণ্য
কোথায় ডানার অর্থনীতি