ওয়েস্ট
ভাবছি থেকে ভয় তুলে নিচ্ছি
খোসা থেকে লিখতাম খুলে নিলে
বাজছে বিস্মৃতি
পাতাজনের গন্ধ নিভৃতের নীচে
ভাষার বাইরে কি থাকে? আবহমান... নিরাকার...
তাকে নিরক্ষর অনুবাদে
অফুরন্ত খেলা
তুমি ধরে রাখতে পারো?
শিশিরের পোশাক স্বরচিত সাদা আকাশে
যদি তেমন করে প্রথাহীন হও
উৎসর্গ থাকে চাঁদে
তাহলে তুমি ছায়ার কারিগর
কাঁচ ও ধ্বনির বাজনা ফোটে রোদে
পুবের দিকে তাকিয়ে এই খেলা এই সিম্ফনি...
প্রকৃতি
গোধূলিরও ইঞ্চি আছে, অভূতপূর্ব তাক লাগানো
অক্ষরের উদগ্রীব পেরনো দুপুরে
তুমি কি আসবে বলো ! আভাস লাগবে না !
লগ্নের গান ছিঁড়ে গেলে আয়নায় তাকে পাবো
আসলে হাজার পাওয়ারা শরীর ছেড়ে
হতাহত হলে মাঠে মাঠে টানা অনুভূতিগুলো
ধূলোবালি মাখা মজুমদার হবে
পাক্ষিক চশমার নীচে
প্রথম দাঁতের পড়াশুনো গাঙ্গেয় ব্যাচে
সপ্তাহে তিনদিন রোদ দেখাশোনা করে
ধরা যাক আরেকটা সমাস লাগাবো চোখে...
ল্যাপ ল্যান্ড
.
নির্জন করে উঠতে পারে নি সীমানা
এমনই শনিবার, পুরো চাঁদমাস সাক্ষ্য ছিল
বিকেলবেলার সমর্থন রোস্টেড মনে হচ্ছিল
কোঁকড়ানো বর্গমূল ছিঁড়ে বানান মুচড়ে
এ সাঁতার বিড়বিড় সামান্য নামানো দিনগুলি
মাঠ পারা যাচ্ছে না, তেতো জিরাফের উচ্চাশা
চশমার মিনিটে জ্যোৎস্না লেগে আছে
মনে হয় নক্ষত্র ঘুরছে, কথারা মুনমুন সুরে
গোধূলি সমাজ হয়ে যাবে
জেগে ওঠো তোমাদিগো স্পর্শ সমাপন
বর্ষার দম্ভ ভাঙছে জল জাহাঙ্গীর
সোচ্চার
আমিও জাফরান ভেবেছি
পাতার বাথরুম থেকে জল আর বাক্যের বারান্দায়
মিউজিক্যাল পাখিদের হ্যান্ডিক্যাম
স্তন থেকে গড়িয়ে নেমেছে স্ল্যাং
তখন অসংযত, বিহানে ফরসা চাঁদ ফোটার শব্দ
আপেলের ভেতর ফোঁটা ফোঁটা নৌকো
গলে যাওয়ার মুহূর্তে মনে কি দ্বিধা
থাবা থেকে রেখে গেলে নখে
সংগঠন হলে লোভ উড়ত না
বিবাহে ব্যালকনি একা
ত্রিভুজের গ্রহণেও তুমুল তিথি
ক্রিমের টিউব থেকে টুনটুনি এমনকি শীতপুর
রবারের ফাঁকে শেষ ঠোঁট লিখেছিলে
তবুও আমি তো জাফরান ভেবেছি...
বোধলাগার সিরিজ,
ReplyDeleteওয়েস্ট >সোচ্চার > ল্যাপ ল্যান্ড >প্রকৃতি
সোচ্চার অসাধারণ
ReplyDeleteবাঃ পুনরায় আধুনিক হলাম
ReplyDeleteপাতাজনের গন্ধ নিভৃতের নীচে
ReplyDeleteভাষার বাইরে কি থাকে? আবহমান... নিরাকার...
তাকে নিরক্ষর অনুবাদে
অফুরন্ত খেলা
তুমি ধরে রাখতে পারো?